
চীন সফরে গিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের গুরুত্ব তুলে ধরেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সোমবার (১৪ জুলাই) বেইজিংয়ে চীনের ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ঝেং-এর সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেন, “ভারত-চীন সম্পর্ক স্বাভাবিক হলে, তা উভয় দেশের জন্যই ইতিবাচক হবে।”
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে জয়শঙ্কর উল্লেখ করেন, “গত বছরের অক্টোবরে রাশিয়ার কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বৈঠকের পর থেকে আমাদের সম্পর্ক উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, এই সফর সে ধারা অব্যাহত রাখবে।”
তিনি আরও বলেন, বর্তমান জটিল আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে প্রতিবেশী এবং বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে ভারত ও চীনের মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গির খোলামেলা আদান-প্রদান অত্যন্ত জরুরি।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখে সংঘটিত সংঘর্ষের পর জয়শঙ্করের এটি প্রথম চীন সফর। ওই সংঘর্ষের জেরে দুই দেশের সম্পর্ক প্রায় স্থবির হয়ে পড়ে। যদিও ২০২৪ সালের অক্টোবরে কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকের পর সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে এবং উভয় পক্ষই ধীরে ধীরে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার উদ্যোগ নেয়।
সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
টেলিভিশনে সম্প্রচারিত বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে জয়শঙ্কর উল্লেখ করেন, “গত বছরের অক্টোবরে রাশিয়ার কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বৈঠকের পর থেকে আমাদের সম্পর্ক উন্নতির দিকে এগোচ্ছে। আমি বিশ্বাস করি, এই সফর সে ধারা অব্যাহত রাখবে।”
তিনি আরও বলেন, বর্তমান জটিল আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে প্রতিবেশী এবং বৃহৎ অর্থনীতি হিসেবে ভারত ও চীনের মধ্যে দৃষ্টিভঙ্গির খোলামেলা আদান-প্রদান অত্যন্ত জরুরি।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে পূর্ব লাদাখে সংঘটিত সংঘর্ষের পর জয়শঙ্করের এটি প্রথম চীন সফর। ওই সংঘর্ষের জেরে দুই দেশের সম্পর্ক প্রায় স্থবির হয়ে পড়ে। যদিও ২০২৪ সালের অক্টোবরে কাজানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠকের পর সম্পর্কের বরফ গলতে শুরু করে এবং উভয় পক্ষই ধীরে ধীরে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার উদ্যোগ নেয়।
সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস