
ইসরায়েলি বাহিনী একের পর এক সুমুদ ফ্লোটিলার জাহাজ দখল করছে এবং এতে থাকা আন্তর্জাতিক সক্রিয়তাবাদীদের গ্রেপ্তার করছে। তবে সুমুদ কাফেলার কোনো জাহাজ যাত্রা থামায়নি; তারা গাজা অভিমুখে ইঞ্জিন চালু রেখে যাত্রা অব্যাহত রেখেছে।
এই ঘটনা আন্তর্জাতিক প্রতিবাদের জন্ম দিয়েছে। ইতালির সর্ববৃহৎ শ্রমিক ইউনিয়ন আগামী শুক্রবার সাধারণ ধর্মঘট ডেকেছে, যা সুমুদ ফ্লোটিলার ওপর ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে করা হচ্ছে।
তবে আল জাজিরা সাংবাদিকদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। লাইভ সম্প্রচারের সময় সুমুদ ফ্লোটিলার জাহাজে থাকা আল জাজিরার সাংবাদিক লতফি হাজি ও ইউনেস আয়াত ইয়াসিনের সঙ্গে সংযোগ নেই। এদিকে সিরিয়াস জাহাজে ইসরায়েলি বাহিনী অংশগ্রহণকারীদের আটক করেছে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে আছেন আল জাজিরার সংবাদদাতা হায়া আল-ইয়ামানি, যিনি সরাসরি সম্প্রচারের সময় গ্রেপ্তার হন।
সামরিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এই ধরনের হস্তক্ষেপ আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন ও মানবিক উদ্যোগের প্রতি সরাসরি চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা হচ্ছে।