বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল বাংলাদেশ

আপলোড সময় : ২৮-০৮-২০২৫ ১১:০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ২৮-০৮-২০২৫ ১১:০৭:৫৮ পূর্বাহ্ন

প্রবাসী আয় বৃদ্ধি, রপ্তানি খাতে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার ঋণ সহায়তার কারণে বাংলাদেশ আবারও বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে ৩১ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বুধবার (২৭ আগস্ট) দিন শেষে দেশের গ্রস রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৩৩ বিলিয়ন ডলার। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নির্ধারিত বিপিএম–৬ হিসাবপদ্ধতিতে এই অঙ্ক দাঁড়িয়েছে ২৬ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার।
 

এর আগে গত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) কাছে ২০২ কোটি ডলার পরিশোধের পর রিজার্ভ নেমে গিয়েছিল ২৯ দশমিক ৫৩ বিলিয়ন ডলারে। তখন আইএমএফের পদ্ধতিতে হিসাব করলে তা দাঁড়িয়েছিল ২৪ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলারে। তবে আগস্টের শেষ সপ্তাহে আবারও ইতিবাচক ধারা দেখা যায়। ২৪ আগস্ট গ্রস রিজার্ভ ছিল ৩০ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলার এবং বিপিএম–৬ অনুযায়ী ২৫ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন ডলার।
 

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, মোট রিজার্ভ থেকে স্বল্পমেয়াদি দায় বাদ দিয়ে পাওয়া যায় প্রকৃত বা নিট রিজার্ভ। এ ছাড়া আরও একটি আলাদা হিসাব হলো ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ, যেখানে আইএমএফের বিশেষ অঙ্কন অধিকার (এসডিআর), আকুর বিল এবং বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর বৈদেশিক মুদ্রা ক্লিয়ারিং হিসাব বাদ দেওয়া হয়। যদিও এটি আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয় না, সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ এখন ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি, যা দিয়ে প্রতি মাসে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার হিসেবে সাড়ে তিন মাসের বেশি আমদানি ব্যয় নির্বাহ সম্ভব।
 

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো রিজার্ভ থাকা বাধ্যতামূলক।

সম্পাদকীয় :

লাইসেন্স নং: TRAD/DNCC/013106/2024 বার্তা বিভাগ: [email protected] অফিস: [email protected]

অফিস :

যোগাযোগ: মিরপুর, শেওড়াপাড়া হটলাইন: 09638001009 চাকুরী: [email protected]