
বাইক চালানোর সময় নিরাপত্তার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো ব্রেকিং সিস্টেম। অনেকেই জানেন, দ্রুতগামী গাড়ির ব্রেক ফেল করলে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, তবে বাইকের ক্ষেত্রে এই বিষয়ে সচেতনতা তুলনামূলকভাবে কম।
সাধারণত বাইকে ম্যানুয়াল ব্রেক ব্যবহৃত হয়, যেখানে সামনের ও পেছনের চাকায় আলাদা আলাদা চাপ প্রয়োগ করে থামানো হয়। কিন্তু আধুনিক বাইকের অনেক মডেলে দু’চাকাতেই হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক ব্যবহৃত হচ্ছে, যা কার্যকর হলেও সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ না হলে তা বিপজ্জনক হতে পারে।
ডিস্ক ব্রেক কাজ করে বিশেষ ধরনের ফ্লুইড বা ‘ব্রেক ওয়েল’-এর মাধ্যমে। কোনো কারণে যদি ফ্লুইড লিক হয়ে যায় বা চেম্বার ফাঁকা হয়ে পড়ে, তবে ব্রেক সম্পূর্ণভাবে কাজ বন্ধ করে দিতে পারে। তাই বাইকে ওঠার আগে ব্রেক ফ্লুইডের পরিমাণ পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি। অধিকাংশ বাইকে স্বচ্ছ ফ্লুইড চেম্বার থাকে, যাতে বাইরের দিক থেকেই ফ্লুইডের পরিমাণ দেখা যায়।
যারা দীর্ঘদিন বাইক ব্যবহার করেন না, তাদের আরও সতর্ক থাকা প্রয়োজন, কারণ দীর্ঘ সময় পর চালাতে গেলে পুরোনো ফ্লুইড কার্যকারিতা হারাতে পারে। তাই নিয়মিত ফ্লুইড পরিবর্তন এবং অন্তত স্বল্প দূরত্বে হলেও বাইক চালানো নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণত বাইকে ম্যানুয়াল ব্রেক ব্যবহৃত হয়, যেখানে সামনের ও পেছনের চাকায় আলাদা আলাদা চাপ প্রয়োগ করে থামানো হয়। কিন্তু আধুনিক বাইকের অনেক মডেলে দু’চাকাতেই হাইড্রোলিক ডিস্ক ব্রেক ব্যবহৃত হচ্ছে, যা কার্যকর হলেও সঠিকভাবে রক্ষণাবেক্ষণ না হলে তা বিপজ্জনক হতে পারে।
ডিস্ক ব্রেক কাজ করে বিশেষ ধরনের ফ্লুইড বা ‘ব্রেক ওয়েল’-এর মাধ্যমে। কোনো কারণে যদি ফ্লুইড লিক হয়ে যায় বা চেম্বার ফাঁকা হয়ে পড়ে, তবে ব্রেক সম্পূর্ণভাবে কাজ বন্ধ করে দিতে পারে। তাই বাইকে ওঠার আগে ব্রেক ফ্লুইডের পরিমাণ পরীক্ষা করে নেওয়া জরুরি। অধিকাংশ বাইকে স্বচ্ছ ফ্লুইড চেম্বার থাকে, যাতে বাইরের দিক থেকেই ফ্লুইডের পরিমাণ দেখা যায়।
যারা দীর্ঘদিন বাইক ব্যবহার করেন না, তাদের আরও সতর্ক থাকা প্রয়োজন, কারণ দীর্ঘ সময় পর চালাতে গেলে পুরোনো ফ্লুইড কার্যকারিতা হারাতে পারে। তাই নিয়মিত ফ্লুইড পরিবর্তন এবং অন্তত স্বল্প দূরত্বে হলেও বাইক চালানো নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।