
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামির খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের আপিলের তৃতীয় দিনের শুনানি আজ মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সকালে শুরু হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ শুনানি গ্রহণ করছে।
এর আগে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট এক রায়ে হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তারেক রহমানসহ আসামিদের খালাস দেন। তবে সেই রায়ের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল দায়ের করে।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারান এবং অর্ধশতাধিক আহত হন। এ হামলার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা দায়ের হয়।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৮ সালে নিম্ন আদালত রায় ঘোষণা করে। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একইসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং আরও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
এর আগে গত ১ ডিসেম্বর হাইকোর্ট এক রায়ে হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় তারেক রহমানসহ আসামিদের খালাস দেন। তবে সেই রায়ের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে রাষ্ট্রপক্ষ উচ্চ আদালতে আপিল দায়ের করে।
প্রসঙ্গত, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ঢাকার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা শেখ হাসিনার সমাবেশে ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা চালানো হয়। ওই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারান এবং অর্ধশতাধিক আহত হন। এ হামলার পর হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে দুটি মামলা দায়ের হয়।
দীর্ঘ বিচারিক প্রক্রিয়া শেষে ২০১৮ সালে নিম্ন আদালত রায় ঘোষণা করে। রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। একইসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ১৯ জনকে যাবজ্জীবন এবং আরও ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড ও অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।