
আন্তঃব্যাংক লেনদেনের পরিমাণ এপ্রিল মাসে উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদনে দেখা যায়, মার্চের তুলনায় এপ্রিলে বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মধ্যে লেনদেন কমেছে প্রায় ৬৮ হাজার কোটি টাকা। যদিও মাসিক ভিত্তিতে এ পতন দেখা গেছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় লেনদেনের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চে আন্তঃব্যাংকে লেনদেন হয়েছিল প্রায় ৭ লাখ ৪৬ হাজার কোটি টাকা, যা এপ্রিল মাসে নেমে দাঁড়ায় ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ এক মাসে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে ৬৮ হাজার কোটি টাকা। তবে ২০২৪ সালের এপ্রিলে লেনদেন হয়েছিল ৬ লাখ ১৭ হাজার কোটি টাকা, যা থেকে দেখা যায় গত এক বছরে লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৬১ হাজার কোটি টাকা।
বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে মন্দা, তারল্য সংকট এবং ব্যাংকগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার ঘাটতি এ লেনদেন হ্রাসের মূল কারণ হতে পারে। বিশেষ করে ইসলামি শরিয়া ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে পতন আরও স্পষ্ট। ২০২৪ সালের এপ্রিলে এসব ব্যাংকের আন্তঃব্যাংক লেনদেন ছিল ৮২ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি বছরের এপ্রিলে নেমে এসেছে ৪৯ হাজার কোটি টাকায়—এক বছরে হ্রাস প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মার্চের তুলনায়ও এসব ব্যাংকের লেনদেন কমেছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, চলতি বছরের মার্চে আন্তঃব্যাংকে লেনদেন হয়েছিল প্রায় ৭ লাখ ৪৬ হাজার কোটি টাকা, যা এপ্রিল মাসে নেমে দাঁড়ায় ৬ লাখ ৭৮ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ এক মাসে লেনদেনের পরিমাণ কমেছে ৬৮ হাজার কোটি টাকা। তবে ২০২৪ সালের এপ্রিলে লেনদেন হয়েছিল ৬ লাখ ১৭ হাজার কোটি টাকা, যা থেকে দেখা যায় গত এক বছরে লেনদেন বেড়েছে প্রায় ৬১ হাজার কোটি টাকা।
বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে ব্যবসায়িক কার্যক্রমে মন্দা, তারল্য সংকট এবং ব্যাংকগুলোর মধ্যে পারস্পরিক আস্থার ঘাটতি এ লেনদেন হ্রাসের মূল কারণ হতে পারে। বিশেষ করে ইসলামি শরিয়া ভিত্তিক ব্যাংকগুলোর ক্ষেত্রে পতন আরও স্পষ্ট। ২০২৪ সালের এপ্রিলে এসব ব্যাংকের আন্তঃব্যাংক লেনদেন ছিল ৮২ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি বছরের এপ্রিলে নেমে এসেছে ৪৯ হাজার কোটি টাকায়—এক বছরে হ্রাস প্রায় ৩৩ হাজার কোটি টাকা। মার্চের তুলনায়ও এসব ব্যাংকের লেনদেন কমেছে প্রায় ৭ হাজার কোটি টাকা।