সুদানের উত্তর দারফুরে ৭২ ঘণ্টায় আরএসএফ-এর গণহত্যায় ১,৫০০ অধিক বেসামরিক নিহত

আপলোড সময় : ১০-০৮-২০২৫ ১১:০১:১৩ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ১১-০৮-২০২৫ ০২:২৪:৩৮ পূর্বাহ্ন
সুদানের উত্তর দারফুরে সাম্প্রতিক আমিরাত-সমর্থিত আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেস (RSF) কর্তৃক পরিচালিত গণহত্যায় মাত্র ৭২ ঘণ্টার মধ্যে এক হাজার পাঁচশোতেও বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে। এই সময়কালে গণহত্যা, ধর্ষণ ও লাশ বিকৃতির ঘটনাসমূহ ধারাবাহিকভাবে ঘটেছে এবং নিহতদের শরীর এখনো জামজাম বাস্তুচ্যুত শিবির ও আশপাশের মাঠে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে।
 
২০২৩ সালের এপ্রিল থেকে সুদানে সুদানের সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী RSF মধ্যে শুরু হওয়া গৃহযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে দারফুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে বাস্তুচ্যুত মানুষের সংখ্যা লক্ষাধিক। RSF দেশটির পশ্চিম এবং উত্তর করদোফান অঞ্চলে নিজেদের প্রভাব বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বেসামরিক জনগোষ্ঠীর ওপর নৃশংসতা চালিয়ে আসছে। বিশেষত ১১ থেকে ১৪ এপ্রিলের এই ত্রৈমাসিকে উত্তর দারফুরের জামজাম শিবিরে RSF-এর ভয়াবহ জঘন্য কর্মকাণ্ডকে সুদানের ইতিহাসের একটি অন্যতম বড় গণহত্যা হিসাবে বিবেচনা করা হচ্ছে। মানবাধিকার সংস্থা ও আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকরা একে মানবতাবিরোধী অপরাধ বলে অভিহিত করেছেন।
 
এই সংঘাতের কারণে সুদানে হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে এবং কোটি টাকার অধিক লোক বাস্তুচ্যুত হয়েছে। দারফুর অঞ্চলে RSF-এর হামলার শিকার নারী, শিশু ও গর্ভবতী নারীসহ অসংখ্য নিরপরাধ বেসামরিক মানুষ নিহত হয়েছে। বিভিন্ন প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, RSF বাহিনী কর্তৃক পরিচালিত এই হামলা ভারতের মানবাধিকার নীতির পরিপন্থী এবং আন্তর্জাতিক নীতিমালা লংঘন করে সংঘটিত হয়েছে।

সম্পাদকীয় :

লাইসেন্স নং: TRAD/DNCC/013106/2024 বার্তা বিভাগ: [email protected] অফিস: [email protected]

অফিস :

যোগাযোগ: মিরপুর, শেওড়াপাড়া হটলাইন: 09638001009 চাকুরী: [email protected]