
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও সুইসকন্ট্যাক্টের ‘প্রবৃদ্ধি’ প্রকল্পের যৌথ উদ্যোগে ৭ আগস্ট, বৃহস্পতিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিডা’র মাল্টিপারপাস হলে “বিনিয়োগ পরিবেশ শক্তিশালীকরণে মিউনিসিপ্যাল সক্ষমতা সূচক (এমসিআই)-এর ভূমিকা” শীর্ষক একটি উচ্চপর্যায়ের কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
কর্মশালায় ২০২৪ সালে সাতটি পৌরসভায় পরিচালিত এমসিআই জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে স্থানীয় পর্যায়ের বিনিয়োগ সক্ষমতা, ব্যবসা-সহায়ক পরিবেশ এবং উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়।
বিডার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিডা, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ এবং সুইসকন্ট্যাক্টের যৌথ উদ্যোগে প্রণীত এই সূচক দেশের পৌরসভাগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান নির্ধারণে সহায়তা করে। পাশাপাশি এটি একটি কৌশলগত রোডম্যাপ তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গঠনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডা ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিডার নির্বাহী সদস্য (অতিরিক্ত সচিব) শাহ মোহাম্মদ মাহবুব। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিডার নির্বাহী সদস্য মো. মোখলেছুর রহমান এবং সুইসকন্ট্যাক্ট-এর টিম লিডার মার্কাস এহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চৌধুরী আশিক মাহমুদ বলেন, ঢাকার বাইরের অঞ্চলে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো ও সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা এখনও কিছুটা পিছিয়ে আছি। এমসিআই সূচক সে ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বলেন, এই সূচক বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারগুলো বিনিয়োগের উপযোগী হয়ে উঠবে।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই সমন্বিতভাবে কাজ করাটাই এখন সবচেয়ে জরুরি।
কর্মশালায় বিডার মহাপরিচালক জীবন কৃষ্ণ সাহা রায় বলেন, প্রথমদিকে বিডা বিভাগীয় পর্যায়ে কিছু উদ্যোগ নিলেও সেগুলোর স্থানীয় বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে স্থানীয় সরকার বিভাগ (এলজিডি) এবং সুইসকন্ট্যাক্টের সহায়তায় এখন স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, বিশ্বব্যাংকের 'ইজ অব ডুয়িং বিজনেস' সূচক শুধুমাত্র দুটি শহর নিয়ে কাজ করত। কিন্তু এমসিআই সূচকের মাধ্যমে স্থানীয় বাস্তবচিত্র বিশ্লেষণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা বিনিয়োগবান্ধব সংস্কারে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিডার উপপরিচালক আবু মোহাম্মদ নুরুল হায়াত টুটুল। কর্মশালার উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে বক্তারা বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবসা শুরু, করব্যবস্থা, অবকাঠামো উন্নয়ন, অর্থায়ন ও বিরোধ নিষ্পত্তি বিষয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনলে স্থানীয় সরকার জাতীয় অর্থনীতিতে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এবং বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায় ২০২৪ সালে সাতটি পৌরসভায় পরিচালিত এমসিআই জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে স্থানীয় পর্যায়ের বিনিয়োগ সক্ষমতা, ব্যবসা-সহায়ক পরিবেশ এবং উন্নয়ন সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়।
বিডার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বিডা, পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ এবং সুইসকন্ট্যাক্টের যৌথ উদ্যোগে প্রণীত এই সূচক দেশের পৌরসভাগুলোর প্রতিযোগিতামূলক অবস্থান নির্ধারণে সহায়তা করে। পাশাপাশি এটি একটি কৌশলগত রোডম্যাপ তৈরি করেছে, যার মাধ্যমে স্থানীয় সরকার ও বেসরকারি খাতকে সম্পৃক্ত করে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ গঠনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিডা ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)-এর নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন। কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন বিডার নির্বাহী সদস্য (অতিরিক্ত সচিব) শাহ মোহাম্মদ মাহবুব। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিডার নির্বাহী সদস্য মো. মোখলেছুর রহমান এবং সুইসকন্ট্যাক্ট-এর টিম লিডার মার্কাস এহমান।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে চৌধুরী আশিক মাহমুদ বলেন, ঢাকার বাইরের অঞ্চলে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো ও সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমরা এখনও কিছুটা পিছিয়ে আছি। এমসিআই সূচক সে ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। তিনি বলেন, এই সূচক বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্থানীয় সরকারগুলো বিনিয়োগের উপযোগী হয়ে উঠবে।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়ের অভাব প্রকল্প বাস্তবায়নে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তাই সমন্বিতভাবে কাজ করাটাই এখন সবচেয়ে জরুরি।
কর্মশালায় বিডার মহাপরিচালক জীবন কৃষ্ণ সাহা রায় বলেন, প্রথমদিকে বিডা বিভাগীয় পর্যায়ে কিছু উদ্যোগ নিলেও সেগুলোর স্থানীয় বাস্তবায়নে চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে স্থানীয় সরকার বিভাগ (এলজিডি) এবং সুইসকন্ট্যাক্টের সহায়তায় এখন স্থানীয় পর্যায়ে কাজ করার পরিবেশ তৈরি হয়েছে।
পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. এম মাসরুর রিয়াজ বলেন, বিশ্বব্যাংকের 'ইজ অব ডুয়িং বিজনেস' সূচক শুধুমাত্র দুটি শহর নিয়ে কাজ করত। কিন্তু এমসিআই সূচকের মাধ্যমে স্থানীয় বাস্তবচিত্র বিশ্লেষণের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, যা বিনিয়োগবান্ধব সংস্কারে সহায়ক হবে।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিডার উপপরিচালক আবু মোহাম্মদ নুরুল হায়াত টুটুল। কর্মশালার উন্মুক্ত আলোচনা পর্বে বক্তারা বলেন, স্থানীয় পর্যায়ে ব্যবসা শুরু, করব্যবস্থা, অবকাঠামো উন্নয়ন, অর্থায়ন ও বিরোধ নিষ্পত্তি বিষয়ে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনলে স্থানীয় সরকার জাতীয় অর্থনীতিতে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারবে।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা এবং বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা অংশগ্রহণ করেন।