অর্থ আত্মসাতে জড়িত ব্যবসায়ী ও ব্যাংকারদের বিরুদ্ধে দুদকের কঠোর ব্যবস্থা

আপলোড সময় : ০৭-০৮-২০২৫ ১১:২৩:২৫ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ০৭-০৮-২০২৫ ১১:২৫:০৬ অপরাহ্ন
ভুয়া তথ্য ও জালিয়াতির মাধ্যমে দু’টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে মোট ২ কোটি ১৩ লাখ ৯৫হাজার টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাৎ করার অভিযোগে এক ব্যবসায়ী ও দু’টি ব্যাংকের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে পৃথক দু’টি মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ দুদকের জনসংযোগ বিভাগের উপপরিচালক মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে এ দুটি মামলা দায়ের করা হয়। প্রথম মামলার এজাহারে বলা হয়, অভিযুক্তরা পারস্পরিক যোগসাজশে ভুয়া জাতীয় পরিচয়পত্র ও জাল দলিল ব্যবহার করে মর্টগেজকৃত সম্পত্তি অন্যত্র বন্ধক রাখা সত্ত্বেও তা গোপন করেন।

ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সম্পত্তির মূল দলিল না নিয়েই কেবল সার্টিফায়েড কপির ওপর ভিত্তি করে অনুমোদন দেওয়া হয়। এই প্রক্রিয়ায় সিসি (হাইপো) লোন বাবদ ১ কোটি টাকা এবং এলটিআর লোন বাবদ ৩৭ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮৩ টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ করা হয়। এ মামলার প্রধান আসামি খন্দকার ট্রেডিং কর্পোরেশন, এস টিভি বাংলা ও পদ্মা ইলেকট্রনিক্স ইন্ডাস্ট্রিজের মালিক মো. সাইফুল কবির। অন্যান্য আসামিরা হলেন-বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের কর্মকর্তা মো. হাসান ফারুক, মো. রাজিব দরজি, মুহাম্মদ রেজাউল হক রেজা। দ্বিতীয় মামলার এজাহারে বলা হয়, সাইফুল কবির তার ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে ভুয়া তথ্য ও জাল এনআইডি ব্যবহার করে ব্যাংক কর্মকর্তাদের যোগসাজশে সম্পত্তি অন্যত্র বন্ধক রাখা সত্ত্বেও তথ্য গোপন করে ব্যাংক থেকে ৭৫ লাখ টাকা ঋণ গ্রহণ করেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও যথাযথ যাচাই-বাছাই না করেই ঋণ অনুমোদনে সহায়তা করেন।

প্রথম মামলার প্রধান আসামি দ্বিতীয় মামলারও প্রধান আসামি। দ্বিতীয় মামলার অন্য আসামিরা হলেন- উত্তরা ব্যাংকের ডিজিএম মো. মোজাম্মেল হক ও সাবেক সিনিয়র প্রিন্সিপাল অফিসার মো. হাসান উল মামুন।

সম্পাদকীয় :

লাইসেন্স নং: TRAD/DNCC/013106/2024 বার্তা বিভাগ: [email protected] অফিস: [email protected]

অফিস :

যোগাযোগ: মিরপুর, শেওড়াপাড়া হটলাইন: 09638001009 চাকুরী: [email protected]