
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দুই দিনের মালদ্বীপ সফরে গিয়ে দেশটিকে ৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ডলারের ঋণ সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপক্ষীয় মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আনুষ্ঠানিক আলোচনার সূচনাও করেছেন।
শুক্রবার শুরু হওয়া সফরে মোদির মূল লক্ষ্য—দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদার করা। মালদ্বীপে ক্রমবর্ধমান চীনা প্রভাব মোকাবিলায় এটি ভারতের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
গত বছর মালদ্বীপে ভারত-বিরোধী মনোভাব নিয়ে নির্বাচিত হন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। ক্ষমতায় এসেই তিনি প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর করেন চীনে, যা ঐতিহ্যগত কূটনৈতিক রীতিনীতির ব্যত্যয় হিসেবে দেখা হয়। এরপর তিনি মালদ্বীপে মোতায়েন ভারতীয় সেনাদের একটি ছোট দল প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। ওই দলটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার এবং একটি নজরদারি বিমান পরিচালনার দায়িত্বে ছিল।
এসব ঘটনায় ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কে অস্থিরতা তৈরি হলেও পরবর্তীতে অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেয়। পর্যটননির্ভর মালদ্বীপ যখন বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে ঋণ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছিল, তখন ভারত আর্থিক সহায়তা দিয়ে দেশটিকে সহায়তা করে।
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু তার ভারত-বিরোধী অবস্থানে শীতলতা এনেছেন এবং গত এক বছরে দুইবার মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এই সফরে তিনি জানান, ভারতের ঘোষিত ঋণ সহায়তা মালদ্বীপের নিরাপত্তা বাহিনী, স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন এবং শিক্ষা খাতের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মালদ্বীপের ৬০তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে শনিবার দেশটি ত্যাগ করবেন। সফরের অংশ হিসেবে তিনি ভারতে বসেই মালদ্বীপের হানিমাধু দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন, যেখানে ভারতের অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।
শুক্রবার শুরু হওয়া সফরে মোদির মূল লক্ষ্য—দ্বিপাক্ষিক উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদার করা। মালদ্বীপে ক্রমবর্ধমান চীনা প্রভাব মোকাবিলায় এটি ভারতের একটি কৌশলগত পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
গত বছর মালদ্বীপে ভারত-বিরোধী মনোভাব নিয়ে নির্বাচিত হন প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। ক্ষমতায় এসেই তিনি প্রথম রাষ্ট্রীয় সফর করেন চীনে, যা ঐতিহ্যগত কূটনৈতিক রীতিনীতির ব্যত্যয় হিসেবে দেখা হয়। এরপর তিনি মালদ্বীপে মোতায়েন ভারতীয় সেনাদের একটি ছোট দল প্রত্যাহারের নির্দেশ দেন। ওই দলটি উদ্ধারকারী হেলিকপ্টার এবং একটি নজরদারি বিমান পরিচালনার দায়িত্বে ছিল।
এসব ঘটনায় ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কে অস্থিরতা তৈরি হলেও পরবর্তীতে অর্থনৈতিক সহযোগিতার মাধ্যমে ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পুনর্গঠনের উদ্যোগ নেয়। পর্যটননির্ভর মালদ্বীপ যখন বৈদেশিক মুদ্রার সংকটে ঋণ পরিশোধে হিমশিম খাচ্ছিল, তখন ভারত আর্থিক সহায়তা দিয়ে দেশটিকে সহায়তা করে।
সম্প্রতি প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু তার ভারত-বিরোধী অবস্থানে শীতলতা এনেছেন এবং গত এক বছরে দুইবার মোদির সঙ্গে বৈঠকে বসেন। এই সফরে তিনি জানান, ভারতের ঘোষিত ঋণ সহায়তা মালদ্বীপের নিরাপত্তা বাহিনী, স্বাস্থ্যসেবা, আবাসন এবং শিক্ষা খাতের উন্নয়নে ব্যয় করা হবে।
প্রধানমন্ত্রী মোদি মালদ্বীপের ৬০তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ শেষে শনিবার দেশটি ত্যাগ করবেন। সফরের অংশ হিসেবে তিনি ভারতে বসেই মালদ্বীপের হানিমাধু দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন, যেখানে ভারতের অর্থায়ন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।