পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমার সঙ্গে আজ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
এতে জানানো হয়, বিকেলে সচিবালয়ে উপদেষ্টার নিজ কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন অত্যন্ত গভীর ও বন্ধুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে উভয় দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, এনার্জি সেক্টরের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য ও পানি সুরক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগ প্রয়োজন। দক্ষিণ এশিয়া ও আশিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে নেপালের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করা সম্ভব বলে উল্লেখ করেন সুপ্রদীপ চাকমা।
উপদেষ্টা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পার্বত্য অঞ্চলের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। বিশেষ করে পাহাড়ি ও বাঙালি শিশু ও নারীদের মাতৃসেবা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ-নেপাল সহযোগিতা আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ সময় তিনি সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুলে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারীও এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত ভান্ডারী বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তিনি উপদেষ্টাকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও সহযোগিতা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। এসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব খন্দকার মুশফিকুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুভাশিস চাকমা, নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি ইয়োজানা বামজান ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাউথ এশিয়া উইংয়ের সহকারী সচিব তাহসিন বিনতে আনিস উপস্থিত ছিলেন।
এতে জানানো হয়, বিকেলে সচিবালয়ে উপদেষ্টার নিজ কার্যালয়ে সাক্ষাৎকালে তারা দুই দেশের পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এ সময় সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে সাংস্কৃতিক বন্ধন অত্যন্ত গভীর ও বন্ধুত্বপূর্ণ। অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে উভয় দেশের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা সম্প্রসারণের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।
তিনি বলেন, এনার্জি সেক্টরের উন্নয়ন, জলবায়ু পরিবর্তন, খাদ্য ও পানি সুরক্ষা ইত্যাদি বিষয়ে দুই দেশের যৌথ উদ্যোগ প্রয়োজন। দক্ষিণ এশিয়া ও আশিয়ান অঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ককে কাজে লাগিয়ে নেপালের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় করা সম্ভব বলে উল্লেখ করেন সুপ্রদীপ চাকমা।
উপদেষ্টা বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে পার্বত্য অঞ্চলের অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে মূলধারায় অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজনীয়তার কথা তুলে ধরেন। বিশেষ করে পাহাড়ি ও বাঙালি শিশু ও নারীদের মাতৃসেবা, স্বাস্থ্যসেবা এবং অবকাঠামো উন্নয়নে বাংলাদেশ-নেপাল সহযোগিতা আরও জোরদার হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এ সময় তিনি সম্প্রতি রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুলে ঘটে যাওয়া দুর্ঘটনায় নিহতদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানান। রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারীও এ ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করেন এবং বাংলাদেশের পাশে থাকার আশ্বাস দেন।
রাষ্ট্রদূত ভান্ডারী বলেন, বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে বলে আমি বিশ্বাস করি। তিনি উপদেষ্টাকে প্রয়োজনীয় তথ্য ও সহযোগিতা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। এসময় পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রদীপ কুমার মহোত্তম, উপদেষ্টার একান্ত সচিব খন্দকার মুশফিকুর রহমান, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শুভাশিস চাকমা, নেপাল দূতাবাসের সেকেন্ড সেক্রেটারি ইয়োজানা বামজান ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাউথ এশিয়া উইংয়ের সহকারী সচিব তাহসিন বিনতে আনিস উপস্থিত ছিলেন।