পিরোজপুরের নেছারাবাদ উপজেলায় নির্মাণাধীন একটি গার্ডার সেতু খালে ধসে পড়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে ঘটে যাওয়া এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে জলাবাড়ি খৃষ্টানপাড়া থেকে মাদ্রা বাজার সড়কের ওপর দুটি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইফতি ইটিসিএল। ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা ব্যয়ে ২২ ও ১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের দুইটি ব্রিজ নির্মাণের চুক্তি হয় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বরে।
তবে অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগ নেতা মিরাজুল ইসলাম অ্যাপার্টমেন্ট ওয়াল নির্মাণের পরই কাজ ফেলে দেন এবং ২০২৩ সালের আগস্টের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন। পরে সাব-কন্ট্রাক্টর খোকন মিয়া গত নভেম্বরে ২২ মিটার ব্রিজটির স্লাব ঢালাই করেন, গার্ডার ছাড়া ছাদ ঢালাই দেওয়ায় ৪-৫ দিনের মধ্যে ফাটল দেখা দেয়।
নেছারাবাদ এলজিইডির কর্মীরা ঝুঁকি মোকাবেলায় খুঁটি বসালেও শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। নেছারাবাদ উপজেলা প্রকৌশলী মো. রায়সুল ইসলাম জানান, “জনদুর্ভোগ কমাতে পুরো স্লাব ভেঙে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণ করতে হবে। কিন্তু মূল ঠিকাদার পলাতক থাকায় কাজ বাস্তবায়নে জটিলতা দেখা দিচ্ছে।” স্থানীয়রা ঘটনার পূর্ণ তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অর্থায়নে জলাবাড়ি খৃষ্টানপাড়া থেকে মাদ্রা বাজার সড়কের ওপর দুটি গার্ডার ব্রিজ নির্মাণের কাজ পায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স ইফতি ইটিসিএল। ৫ কোটি ৭৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা ব্যয়ে ২২ ও ১৫ মিটার দৈর্ঘ্যের দুইটি ব্রিজ নির্মাণের চুক্তি হয় ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০২২ সালের ডিসেম্বরে।
তবে অভিযোগ রয়েছে, ঠিকাদার ও আওয়ামী লীগ নেতা মিরাজুল ইসলাম অ্যাপার্টমেন্ট ওয়াল নির্মাণের পরই কাজ ফেলে দেন এবং ২০২৩ সালের আগস্টের পর থেকে আত্মগোপনে রয়েছেন। পরে সাব-কন্ট্রাক্টর খোকন মিয়া গত নভেম্বরে ২২ মিটার ব্রিজটির স্লাব ঢালাই করেন, গার্ডার ছাড়া ছাদ ঢালাই দেওয়ায় ৪-৫ দিনের মধ্যে ফাটল দেখা দেয়।
নেছারাবাদ এলজিইডির কর্মীরা ঝুঁকি মোকাবেলায় খুঁটি বসালেও শেষ পর্যন্ত মঙ্গলবার ব্রিজটি ভেঙে পড়ে। নেছারাবাদ উপজেলা প্রকৌশলী মো. রায়সুল ইসলাম জানান, “জনদুর্ভোগ কমাতে পুরো স্লাব ভেঙে নতুন করে ব্রিজ নির্মাণ করতে হবে। কিন্তু মূল ঠিকাদার পলাতক থাকায় কাজ বাস্তবায়নে জটিলতা দেখা দিচ্ছে।” স্থানীয়রা ঘটনার পূর্ণ তদন্ত ও দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়েছেন।