এ ঘটনায় সীমা আক্তার ফতুল্লা মডেল থানায় স্বামী শাহজাহান, ইউপি সদস্য হান্নানুর রফিক রঞ্জু এবং তথ্য সংগ্রহকারী শারমিন আকতারের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, শাহজাহান তার আগের দুই বিয়ের তথ্য গোপন রেখে নয় বছর আগে সীমাকে বিয়ে করেন এবং তাদের সংসারে তিনটি ছেলে সন্তান রয়েছে। বর্তমানে চতুর্থ বিয়ের পরিকল্পনায় সীমাকে মৃত দেখিয়ে নির্বাচন অফিসে তথ্য দাখিল করেন তিনি।
ইউপি সদস্য রঞ্জু বলেন, প্রতিদিন শত শত আবেদন যাচাই না করেই তিনি সই করতেন এবং শারমিনের সরলতার সুযোগে এই জালিয়াতি ঘটে থাকতে পারে।
ফতুল্লা থানার তদন্ত কর্মকর্তা জানান, অভিযোগ তদন্তে এসআই শুভঙ্করকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।